উত্তরদিনাজপুর

সুজোগ করেদিন উন্নয়ন কাকে বলে দেখতে পাবেন, জনসাধারনের উদ্দেশে বলেন রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীর

রাত দিন এক করে ভোটের প্রচারে নেমে পড়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এবারে তৃনমূল প্রার্থীদের হয়ে ভোটের প্রচারে নামলেন তৃনমূল কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী, তৃনমূল প্রার্থী কেয়া চৌধুরী, তৃনমূল প্রার্থী অর্ণব মণ্ডল ও বহু নেতা কর্মীরা। এদিন সভা মঞ্চে দাড়িয়ে সুব্রত বক্সী জনসাধারনের উদ্দেশে বলেন মমতা বন্ধ্যোপাধ্যায়কে সুজোগ করেদিন উন্নয়ন কাকে বলে দেখতে পাবেন। বাংলার মানুষের চাহিদায় মমতা বন্ধ্যোপাধ্যায়ের দরজা খটখটাতে হবে না , মমতা বন্ধ্যোপাধ্যায় মানুষের দরজা খটখটিয়ে তার পাওয়না পৌছে দেয়। তৃনমূলের সরকার আসার পরে রায়গঞ্জে তাঁদের বিধায়ক নেই, পুরসভা নেই, সাংসদ নেই বেশির ভাগ পঞ্চায়েত তাদের নেই তবুও রায়গঞ্জের মানুষ বলতে পারবেন না বিচ্ছিন্নতা বাদির মতো উত্তর দিনাজপুর জেলাকে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে, সেখানে মেডিক্যাল কলেজ থেকে শুরু করে সর্ব স্তরের মানুষের পাওনা পৌছে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই উন্নয়নকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে পুর নির্বাচনে তৃনমূল প্রার্থীদের বিপুল ভোটে জয়ী করুন বলে তিনি সাধারন মানুষদের জানান। ভারতে গনতন্ত্র তৈরী হয়েছে সেই বিধানে বলা হয়েছে ভারত সর্ব বৃহত রাষ্ট্রীয় হিসাবে পরিচিত । তেমন ভারতে মানুষের গনতন্ত্র অধিকার প্রতি ৫ বছর অন্তর সাধারন মানুষের মতামত দিয়ে ভারতের সরকার তৈরী হয়। সুব্রত বাবু কারো নাম উল্লেখ্য না করে বলেন, ভয় দেখিয়ে, সন্ত্রাস চালিয়ে এবং মানুষের মধ্যে ভেদাভেদ সৃষ্টি করে কোন দল আগামী দিনে ক্ষমতা অর্জন করতে পারবে না। তাঁদের উদ্দেশ্যে বলেন বাংলার মাটিতে সম্ভব নয় কারন বাংলার মাটিতে মার্ক্সবাদিরা ভয় দেখিয়ে সন্ত্রাস করেছিল বিগত দিনে সেখান থেকে দাড়িয়ে বাংলার মানুষ সংবিধানের নিয়ম অনুসারে তাদের গনতন্ত্র প্রয়গ করে মার্ক্সবাদিদের উৎখাত করে বাংলা এখন সুখে শান্তিতে আছে। সেখানে দাড়িয়ে রাজ্যের সাথে সাথে রায়গঞ্জের উন্নয়নের  ধারা বইয়ে দিতে মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্ধোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করতে রায়গঞ্জ পুর নির্বাচনে তৃনমূল প্রার্থীদের বিপুল ভোটে জয়ী করা জন্য আবেদন জানান তিনি।